সকল বই

সময়ের ফুলে বিষপিঁপড়া

সময়ের ফুলে বিষপিঁপড়া

Author: সেলিনা হোসেন
Delivery Time: 3-7 Days , Cash on Delivery Available
  • বই উপহারঃ বই উপহারঃ
    বিস্তারিত
  • বই উপহার.. বই উপহার..
    বিস্তারিত
  • কম্বো অফারঃ কম্বো অফারঃ
    বিস্তারিত
  • কম্বো অফার.. কম্বো অফার..
    বিস্তারিত
  • ফ্রি ডেলিভারিঃ ফ্রি ডেলিভারিঃ
    বিস্তারিত
Price: ৳250.00 ৳ 210.00 (16.00 % off)
Available Stock
+ Add to Wishlist
Publisher কথা প্রকাশ
ISBN984 70120 0799 0
Edition2019 Jan 02
Pages160
Reading Level General Reading
Language Bangla
PrintedBangladesh
Format Hardbound
Category উপন্যাস
Return Policy

7 Days Happy Return

বর্তমানে উপন্যাসের সংখ্যা ৪১টি।  গল্পগ্রন্থ ১৬টি।  প্রবন্ধ ১০টি।  শিশুসাহিত্য ৩৫টি।  ভ্রমণ কাহিনী ১টি।  প্রবন্ধ গ্রন্থ ১৫টি।  নাট্যকার হেনরিক ইবসেন বিষয়ে সম্পাদনা করেছেন ২টি বই এবং যৌথভাবে সম্পাদনা করেছেন জেন্ডার বিশ্বকোষ ও জেন্ডার ও উন্নয়ন কোষ।  তাঁর ১১টি গল্পগ্রন্থ ও উপন্যাস ইংরেজিতে অনুবাদ হয়েছে।
ইংরেজি, ফরাসি, জাপানি, কোরিয়ান, রুশ, মালে, উর্দু, হিন্দি, কন্নড়, মালয়ালাম, মারাঠি, ফিনিস, আরবি, অসমিয়া, উড়িয়া ভাষায় অনূদিত হয়েছে তার গল্প উপন্যাস।  ১৯৮৭ সালে হাঙর নদী গ্রেনেড, ১৯৮৩ সালে নীল ময়ূরের যৌবন, এবং ১৯৯৯ সালে টানাপোড়েন, ২০১২ সালে পূর্ণ ছবির মগ্নতা উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশ পায়।  পরবর্তী সময়ে হাঙর নদী গ্রেনেড উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদ করেন বাংলাদেশ থেকে জ্যাকি কবীর।  সেই পাণ্ডুলিপি পরিমার্জনা করেন প্যারিসের দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পাস্কাল জিঙ্ক।  এই বই River of My Blood নামে দিল্লির রূপা পাবলিকেশন থেকে প্রকাশিত হয় ২০১৬ সালে।  কাঠকয়লার ছবি উপন্যাসটির ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশ করে Palimpsest প্রকাশনা সংস্থা Panchsheel park, দিল্লি থেকে, ২০১৮ সালে।  টানাপোড়েন উপন্যাসটি উর্দুতে অনূদিত হয়ে পাকিস্তানের লাহোর থেকে প্রকাশিত হয় ২০০৩ সালে।  ভারতের মালয়ালাম ভাষায় অনূদিত হয়ে হাঙর নদী গ্রেনেড প্রকাশিত হয় কেরালা থেকে ২০০৩ সালে।  মোহিনীর বিয়ে মালয়ালাম ভাষায় অনূদিত হয় ২০০১ সালে কেরালা থেকে প্রকাশিত হয়।  ২০১৮ সালে পূর্ণ ছবির মগ্নতা উপন্যাস অসমিয়া ভাষায় অনূদিত হয়ে গৌহাটি থেকে প্রকাশিত হয়। নারীর রূপকথা গল্প, উড়িয়া ভাষায় অনূদিত হয়ে উড়িষ্যা থেকে প্রকাশিত হয়।
ঠাকুর পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়, কোচবিহার, UGC পাঠক্রমে আমিনা-মদিনার গল্প পাঠ্য হিসেবে গৃহীত হয়েছে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে।  এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৫টি কলেজ আছে। 
নীল ময়ূরের যৌবন ও যাপিত জীবন উপন্যাস পশ্চিমবঙ্গের রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং নিরন্তর ঘণ্টাধ্বনি, হাঙর নদী গ্রেনেড উপন্যাস যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ পত্রে পাঠ্য। ২০১৭ সালে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ছাত্রী সেলিনা হোসেনের উপন্যাসের বিষয়ে গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন।  এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জেন্ডার স্টাডিজ ডিপার্টমেন্টে ঘরগেরস্থের রাজনীতি গ্রন্থ পাঠ্য।  আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য হয়েছে গায়ত্রী সন্ধ্যা, নীল ময়ূরের যৌবন ও হাঙর নদী গ্রেনেড।  ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাপিত জীবন পাঠ্য।  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় রাজ্যের ওকটন কমিউনিটি কলেজে ২০০৬ সালের দুই সেমিস্টারে পাঠ্য ছিল হাঙর নদী গ্রেনেড উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদ।  জাপানের টোকিও ইউনিভার্সিটি অফ ফরেন স্টাডিজ ডিপার্টমেন্টে বাংলা বিভাগে ২টি গল্প পাঠ্য।  অধ্যাপক মোস্তফা কামাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পি.এইচ.ডি. করেন সেলিনা হোসেনের উপন্যাস নিয়ে। 
বাংলা একাডেমিতে ৩৪ বছর কাজ করার পর ২০০৪ সালে পরিচালক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।  তিনি সদস্য ছিলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন (২০০৯-২০১৬)।  বাংলাদেশের প্রতিনিধি, ইউনেস্কো এক্সিকিউটিভ বোর্ড (২০১০-২০১৩)।  বর্তমানে চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি।

Authors:
সেলিনা হোসেন

সেলিনা হোসেনের জন্ম ১৪ জুন, ১৯৪৭ রাজশাহী শহর।  পিতা এ কে মোশাররফ হোসেন রাজশাহী রেশমশিল্প প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ছিলেন।  পৈত্রিক নিবাস লক্ষ্মীপুর জেলার হাজিরপাড়া গ্রাম।  মাতার নাম মরিয়ম-উন-নেসা বকুল।  পিতা-মাতার চতুর্থ সন্তান। 
ষাটের দশকের মধ্যভাগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ে লেখালেখির সূচনা।  সেই সময়ের লেখা নিয়ে প্রথম গল্পগ্রন্থ উৎস থেকে নিরন্তর প্রকাশিত হয় ১৯৬৯ সালে। তারপর উপন্যাস, গল্প, শিশুসাহিত্য, প্রবন্ধ, ভ্রমণসহ লেখালেখির নানাক্ষেত্রে তিনি বিচরণ করছেন।
সেলিনা হোসেনের লেখার জগৎ বাংলাদেশের মানুষ, তার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য। তাঁর উপন্যাসে প্রতিফলিত হয় সমকালের সামাজিক ও রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব-সংকটের সামগ্রিকতা। বাঙালির অহঙ্কার ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের প্রসঙ্গ তাঁর লেখায় নতুন মাত্রা অর্জন করে।  জীবনের গভীর উপলব্ধির প্রকাশকে তিনি শুধু কথাসাহিত্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখেন না, শাণিত গদ্যের নির্মাণে প্রবন্ধের আকারেও উপস্থাপন করেন।  নির্ভীক তাঁর কণ্ঠ - কথাসাহিত্যে, প্রবন্ধে।
১৯৮০ সালে উপন্যাসের জন্য বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৮১ সালে মগ্নচৈতন্যে শিস উপন্যাসের জন্য আলাওল পুরস্কার, ১৯৮২ সালে অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার, ১৯৮৭ সালে পোকামাকড়ের ঘরবসতি উপন্যাসের জন্য কমর মুশ্তরী পুরস্কার, ১৯৮৮ সালে নিরন্তর ঘণ্টাধ্বনি উপন্যাসের জন্য ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৯৪ সালে ‘অনন্যা’ ও ‘অলক্ত’ পুরস্কার এবং ১৯৯৮ সালে জেবুন্ন্সো ও মাহবুবুল্লাহ ইনস্টিটিউট প্রদত্ত সাহিত্য পুরস্কার ও স্বর্ণপদক সাহিত্যসাধনার স্বীকৃতি।  এছাড়া ১৯৯৪-৯৫ সালে তিনি তাঁর ত্রয়ী উপন্যাস গায়ত্রী সন্ধ্যা রচনার জন্য ফোর্ড ফাউন্ডেশন ফেলোশিপ পেয়েছিলেন।  এই উপন্যাসের জন্য পেয়েছেন আইআই পিএম সুরমা চৌধুরী স্মৃতি আন্তর্জাতিক পুরস্কার, ২০১২, দিল্লি।  ২০১৭ সালে নারায়ণগঞ্জ সুধীজন পাঠাগার থেকে অধ্যাপক নূরুল হক সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।  ২০০৯ সালে পেয়েছেন জাতীয় পুরস্কার একুশে পদক এবং ২০১০ সালে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডি-লিট উপাধি লাভ করেন।  ২০১৮ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন।  ২০১৮ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডি-লিট উপাধি লাভ করেন। 

0 review for সময়ের ফুলে বিষপিঁপড়া

Add a review

Your rating