সকল বই

বাভারিয়ার রহস্যময় দুর্গ

বাভারিয়ার রহস্যময় দুর্গ

Author: শাহরিয়ার কবির
Delivery Time: 3-7 Days , Cash on Delivery Available
  • বই উপহারঃ বই উপহারঃ
    বিস্তারিত
  • বই উপহার.. বই উপহার..
    বিস্তারিত
  • কম্বো অফারঃ কম্বো অফারঃ
    বিস্তারিত
  • কম্বো অফার.. কম্বো অফার..
    বিস্তারিত
  • ফ্রি ডেলিভারিঃ ফ্রি ডেলিভারিঃ
    বিস্তারিত
Price: ৳150.00 ৳ 120.00 (20.00 % off)
Available Stock
+ Add to Wishlist
Publisher শব্দশৈলী
ISBN9847018900073
Edition2013, 2nd Printed
Pages88
Reading Level General Reading
Language Bangla
PrintedBangladesh
Format Hardbound
Category রহস্য ও গোয়েন্দা
Return Policy

7 Days Happy Return

bলেখকের কথা/bbr ‘৮৯ সালের অক্টোবরে জার্মানি গিয়েছিলাম। তখনও বার্লিনের দেয়াল ভাঙা হয়নি, দুই জার্মানিও এক হয়নি। তবে পূর্ব জার্মানির লোকজনরা সুযোগ পেলেই পশ্চিমে পালিয়ে যাচ্ছিল। সরাসারি যেতে অসুবিধে, তাই ওরা পালাতো চেকোশ্লোভাবকিয়ার সীমান্ত দিয়ে। জার্মান- চেক সীমান্তেই বাভারিয়া আর বোহেমিয়ার চমৎকার ঢেউ খেলানো জানিউব নদী- সব মিলিয়ে এক অপরুপ ছবি, দেয়াল বাঁধাই করে রাখার মতো। br পূর্ব জার্মানি থেকে পশ্চিমে এসে দেখি সমাজতন্ত্রের পতন হচ্ছে বলে লোকজনের ভারি উল্লাস। নব্য নাৎসিরাও এ সুযোগ মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। হিটলারের পুরোনো নাৎসিদের আদলেই গড়া, বিদেশীদের বিরুদ্ধে কড়া কড়া কথা বলছে। জার্মিনিতে বাঙালির সংখ্যা কম নয়। নব্য নাৎসিদের উৎপাতে তারা খাব শংকিত। অনেকেই গেছে ৭৫- এর পর , এখানে জাসদ করতো, কর্ণেল তাহেরের ফাঁসি হওয়ার পর দলে দলে পালিয়েছিল জার্মানিতে।কেউ কেউ সেখানে বিয়ে থা করে থিতু হয়ে বসেছিল। যদিও সবার মন থাকতো বাংলাদেশে। এরই পটভূমিতে লেখা হয়েছে। বাভারিয়ার রহস্যময় দুর্গ। br জার্মানির অনেক জায়গায় গেলেও বাভারিয়ার তখন আমার যাওয়া হয়নি। অথচ কাহিনীর ঘটনা এমনই যে, বাভারিয়ার ছাড়া অন্য কোথাও ঘটালে চলবে না। বাভারিয়ার সম্পর্কে জানার নজ্য ঢাকার জার্মান কালচারাল সেন্টারের পরিচালক মিসেস লেশনারের শরণাপন্ন হতে হয়েছিল। এই অমায়িক ভদ্রমহিলা পরিচয় করিয়ে দিলেন ওঁদের লাইব্রেরিয়ান মিসেস হোসেনের সঙ্গে। জার্মান ভাষা জানা মিসেস হোসেন লাইব্রেরি থেকে বই আর ভিডিও ক্যাসেট জোগাড় করে দিয়ে, বই-ক্যাসেট যেসব তথ্য পাইনি সেগুলো অন্যভাবে সংগ্রহ করে কম উপকার করেননি। আবার জার্মানি প্রবাসী শরাফ আহমেদের কাছ থেকেও নিয়েছি। এ সুযোগে এঁদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। bলেখকের কথা/bbr ‘৮৯ সালের অক্টোবরে জার্মানি গিয়েছিলাম। তখনও বার্লিনের দেয়াল ভাঙা হয়নি, দুই জার্মানিও এক হয়নি। তবে পূর্ব জার্মানির লোকজনরা সুযোগ পেলেই পশ্চিমে পালিয়ে যাচ্ছিল। সরাসারি যেতে অসুবিধে, তাই ওরা পালাতো চেকোশ্লোভাবকিয়ার সীমান্ত দিয়ে। জার্মান- চেক সীমান্তেই বাভারিয়া আর বোহেমিয়ার চমৎকার ঢেউ খেলানো জানিউব নদী- সব মিলিয়ে এক অপরুপ ছবি, দেয়াল বাঁধাই করে রাখার মতো। br পূর্ব জার্মানি থেকে পশ্চিমে এসে দেখি সমাজতন্ত্রের পতন হচ্ছে বলে লোকজনের ভারি উল্লাস। নব্য নাৎসিরাও এ সুযোগ মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। হিটলারের পুরোনো নাৎসিদের আদলেই গড়া, বিদেশীদের বিরুদ্ধে কড়া কড়া কথা বলছে। জার্মিনিতে বাঙালির সংখ্যা কম নয়। নব্য নাৎসিদের উৎপাতে তারা খাব শংকিত। অনেকেই গেছে ৭৫- এর পর , এখানে জাসদ করতো, কর্ণেল তাহেরের ফাঁসি হওয়ার পর দলে দলে পালিয়েছিল জার্মানিতে।কেউ কেউ সেখানে বিয়ে থা করে থিতু হয়ে বসেছিল। যদিও সবার মন থাকতো বাংলাদেশে। এরই পটভূমিতে লেখা হয়েছে। বাভারিয়ার রহস্যময় দুর্গ। br জার্মানির অনেক জায়গায় গেলেও বাভারিয়ার তখন আমার যাওয়া হয়নি। অথচ কাহিনীর ঘটনা এমনই যে, বাভারিয়ার ছাড়া অন্য কোথাও ঘটালে চলবে না। বাভারিয়ার সম্পর্কে জানার নজ্য ঢাকার জার্মান কালচারাল সেন্টারের পরিচালক মিসেস লেশনারের শরণাপন্ন হতে হয়েছিল। এই অমায়িক ভদ্রমহিলা পরিচয় করিয়ে দিলেন ওঁদের লাইব্রেরিয়ান মিসেস হোসেনের সঙ্গে। জার্মান ভাষা জানা মিসেস হোসেন লাইব্রেরি থেকে বই আর ভিডিও ক্যাসেট জোগাড় করে দিয়ে, বই-ক্যাসেট যেসব তথ্য পাইনি সেগুলো অন্যভাবে সংগ্রহ করে কম উপকার করেননি। আবার জার্মানি প্রবাসী শরাফ আহমেদের কাছ থেকেও নিয়েছি। এ সুযোগে এঁদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

 

Authors:
শাহরিয়ার কবির

শাহরিয়ার কবির বাংলাদেশের একজন খ্যাতিনামা লেখক, সাংবাদিক, ডকুমেন্টরী চলচ্চিত্র নির্মাতা। ১৯৫০ খ্রীস্টাব্দের ২০ নভেম্বর তিনি ফেনীতে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক হিসাবে তার প্রধান পরিচয় তিনি একজন শিশুসাহিত্যিক। তার নির্মিত প্রামাণ্যচিত্রের মধ্যে জিহাদের প্রতিকৃতি অন্যতম।১৯৯২ সাল থেকে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিপক্ষ শক্তির বিরূদ্ধে কাজ করে চলেছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা সম্পূর্ণ করে শাহরিয়ার কবির ১৯৭২ সালে সাপ্তাহিক বিচিত্রায় সাংবাদিক হিসেবে যোগদান করেন এবং ১৯৯২ সাল পর্যন্ত নির্বাহী সম্পাদক পদে থাকেন। তিনি একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এর সাথে যুক্ত আছেন। শাহরিয়ার কবির বলেনঃ“ মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ধ্বংস করা যায় না। বাংলাদেশে অধিকাংশ সময় নেতৃত্ব দিয়েছে ৭১’র পরাজিত শক্তি। তারা মুক্তিযুদ্ধের সব কিছু ধ্বংস করতে চেয়েছে কিন্তু পারেনি। তিনি বলেন, দেশের মানুষ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায়। মহাজোট সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কাজ শুরু করেছে। আমরা বিশ্বাস করি ২০১৩ সালের মধ্যে শীর্ষ স্থানীয় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা সম্ভব হবে।

0 review for বাভারিয়ার রহস্যময় দুর্গ

Add a review

Your rating