সকল বই

নব্য শতকে মুসলিম বিশ্বঃ ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (১৯৬৯-২০০৯)

নব্য শতকে মুসলিম বিশ্বঃ ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (১৯৬৯-২০০৯)

Author: একমেলেদ্দিন ইহ্সানোগ্‌‌লু Translator: মোঃ আমানুল হক
Delivery Time: 3-7 Days , Cash on Delivery Available
  • বই উপহারঃ বই উপহারঃ
    বিস্তারিত
  • বই উপহার.. বই উপহার..
    বিস্তারিত
  • কম্বো অফারঃ কম্বো অফারঃ
    বিস্তারিত
  • কম্বো অফার.. কম্বো অফার..
    বিস্তারিত
  • ফ্রি ডেলিভারিঃ ফ্রি ডেলিভারিঃ
    বিস্তারিত
Price: ৳730.00 ৳ 620.50 (15.00 % off)
Available Stock
+ Add to Wishlist
Publisher The University Press Limited
ISBN978 984 506 176 6
Edition2013, Reprint
Pages232
Reading Level General Reading
Language Bangla
PrintedBangladesh
Format Hardbound
Category ইসলামিক
Return Policy

7 Days Happy Return

ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (বর্তমান ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা) মুসলিম বিশ্বের একমাত্র আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংগঠন।  জাতিসংঘ এবং এর অঙ্গসংগঠনগুলো নিয়ে যে আন্তর্জাতিক অবকাঠামো তার বাইরে ওআইসি হচ্ছে সবচেয়ে বড় আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংস্থা। সৌদি আরবের জেদ্দা শহরে এ সংস্থার সদর দফতর। প্রায় ৪৪ বছর আগে ফিলিস্তিনসহ মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য সমস্যা মোকাবেলার লক্ষ্য নিয়ে এ সংস্থার জন্ম হয়। পরবর্তীতে সংস্থাটি অর্থনৈতিক উন্নয়ন, শিক্ষা, সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, সংঘর্ষ নিরসন, ইসলামাতঙ্ক মোকাবেলা ইত্যাদি ক্ষেত্রেও তার  কর্মপরিধির বিস্তার ঘটায়। এই বইতে ৫৭টি সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত এই সংস্থাটির অর্জন, সাফল্য ও ব্যর্থতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আর এই আলোচনার মাধ্যমেই ইসলামী সমাজব্যবস্থার  উন্নয়নে আধুনিকায়নের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।

২০০৫ সালে সংস্থাটির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে তুরস্কের একমেলেদ্দিন ইহ্সানোগ্‌‌লু সংস্থাটির মহাসচিব নির্বাচিত হন। সেই থেকে শুরু করে ইহ্সানোগ্‌‌লু মুসলিম বিশ্বের জাতিগত ও গোষ্ঠীগত সংঘর্ষ, অর্থনৈতিক অনগ্রসরতা, অশিক্ষা ও দারিদ্রোর মত জটিল সব সমস্যা মোকাবেলায় অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলছেন। এই বইয়ে ইসলামাতঙ্কের বিস্তার এবং এর প্রেক্ষিতে মুসলিম বিশ্ব ও পশ্চাত্যের পারস্পরিক সম্পর্কের টানাপড়েন নিয়ে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে আলোচনা করেছেন। ওআইসি ইসলামাতঙ্কেকে একধরণের বর্ণবাদ বা জাতিগত বিদ্বেষ হিসেবে বিবেচনা করে। এ প্রেক্ষিতে ইহ্সানোগলু ধ্বংসাত্মক চরমপন্থিদের মোকাবেলায় কেন আর্ন্তজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর একযোগে কাজ করা উচিত-- সে বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন। তার মতে মুসলিম সমাজের উন্নয়নের অন্যতম প্রধান শর্ত হচ্ছে মুসলিম সমাজব্যবস্থায় বাকস্বাধীনতা, মুক্তচিন্তা, সমঅধিকার ও প্রতিনিধিত্বশীল সরকার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা এবং এক্ষেত্রে মুসলিম বিশ্বের আধুনিকায়নের লক্ষ্যে ওআইসি’র পুনগঠন ও সংস্কার একটি অতি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ। মুসলিম বিশ্বের একজন অন্যতম সদস্যের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বর্ণিত নব্য শতকে মুসলিম বিশ্ব বইটি পরিবর্তনের এক নতুন যুগের  আহ্বায়ক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে

Authors:
একমেলেদ্দিন ইহ্সানোগ্‌‌লু

ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (বর্তমান ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা)- এর নবম এবং প্রথমবারের মত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত মহাসচিব। ওআইসি’র সাথে ইহ্সানোগ্‌‌লুর মেলবন্ধন সেই ১৯৮০ সাল থেকে যখন তিনি সংস্থার  সহযোগী সংগঠন "ইসলামী ইতিহাস, শিল্প ও সংস্কৃতি বিষয়ক গবেষণা কেন্দ্র" (IRCICA)-এর প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক হিসাবে দায়িত্ব গ্রহন করেন। সংগঠনটির সদর দফতর তুরস্কের ইস্তাম্বুলে।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ইতিহাস, সংস্কৃতির ইতিহাস ও আন্তঃসাংস্কৃতিক সম্পর্কের একজন দিকপাল হিসাবে ইহ্য়েসানোগ্‌‌লু এসব বিষয়ে বহু গ্রন্থের প্রণেতা। বহুবার তিনি বিভিন্ন সম্মাননা ও উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন।  এছাড়াও তিনি বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ বিষয়গুলো সংশ্লিষ্ট বিভাগের সভাপতিসহ বিজ্ঞানের দর্শন ও ইতিহাসশ বিষয়ক আন্তর্জাতিক ইউনিয়নে সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

Science, Technology and Learning in the Ottoman Empire-গ্রন্থটি ইহ্সানোগ্‌‌লুর একটি উল্লেখযোগ্য রচনা। ইহ্সানোগ্‌‌লু ২০১৩ সালে "বাংলাদেশ বন্ধুত্ব পদক" (Bangladesh Friendship Medal)-এ ভূষিত হন।

Translators:
মোঃ আমানুল হক

0 review for নব্য শতকে মুসলিম বিশ্বঃ ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (১৯৬৯-২০০৯)

Add a review

Your rating