শহীদ রাষ্টপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন জনগণ মন অধিনায়ক। সাধারণ মানুষের আপনজন। দেশ ও জাতির জন্য ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ। রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন প্রতিটি মুহূর্ত উৎসর্গ করেছেন দেশ ও জাতির কল্যাণের জন্য। সেখানে ছিল না স্বজনপ্রীতির কোন উপমা। ব্যাক্তিগত দুর্নীতির কোন স্বাক্ষর ও কৃত্রিম ভালবাসার প্রতিফলন। দেশ ও জাতি, ব্যক্তি ও দলের চেয়ে বড় কিছু করার ও গড়ার স্বপ্নে তিনি ছিলেন বিভোর। অক্লান্ত পরিশ্র, বাস্তব দৃষ্টি ভঙ্গি ও রাজনীতির ক্ষেত্রে উদার নীতি। যাকে অমর করে রেখেছে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে হৃদয়ে। স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি ছিলেন গাজী। ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে হলেন শহীদ।
এই লেখাগুলি তাঁর উপর মু্ক্ত আলোচনার মতই- কোন লেখককেই কোন রূপরেখা দেয়া হয়নি। নিজের মত প্রকাশের স্বাধীনতা যাতে খর্ব না হয় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন ব্যক্তিত্ব ও অচেনা অজানা ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকেও লেখা সংগ্রহ করে প্রকাশের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একটি শব্দও পরিবর্তন করা হয়নি।
কারণ শহীদ জিয়া কার দৃষ্টিতে, কতটা মূল্যায়ন পায় তা আমাদের দেখা উচিত। অর্ডার দিয়ে লেখা সংগ্রহ করা হলে মুক্ত চিন্তাধারা পাওয়া সম্ভব নয়।
একদিকে শাহ্ আজিজুর রহমান, ডাঃ এ, কিউ, এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, সাবেক প্রধান বিচানপ্রতি কামালউদ্দীন হোসেন, অধ্যক্ষ দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ ও সানাউল্লা নূরী সহ বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের লেখা ছাপা হয়েছে। অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ছাত্রদের লেখাও ছাপা হল। নবীন প্রবীণদের মতামত আনার জন্যই।
শহীদ জিয়া জনপ্রিয় এই বিষয়ে সন্দেহ নেই তবে কেন? কি তার অবদান? একটি মানুস কি করে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে সম্মান ভালবাসা শ্রদ্ধা পেলো-তা আমাদের পর্যালোচনা করে দেখতে হবে।
শহীদ জিয়ার ব্যক্তিগত জীবন ছিল দুর্বার এবং গতিময়, সে চলতো সম্মুখে নতুন রাজনৈতিক লক্ষ্য আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য।